27 Nov 2024, 11:14 am

বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ককে ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বে উন্নীত করতে সম্মত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

অনলাইন সীমান্তবাণী ডেস্ক : বাংলাদেশ ও চীন সম্পর্ককে ‘কৌশলগত অংশীদারিত্ব’ থেকে ‘বিস্তৃত কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বে’- উন্নীত করতে সম্মত হয়েছে। এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা বলা হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ থেকে ১০ জুন চীনে তার তিন দিনের দ্বিপাক্ষিক সফর শেষ করার পর বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এর ওয়েবসাইটে ২৭-দফা যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করেছে।
চীনের রাজধানী বেইজিং থেকে আজ ভোরে দেশে ফিরেছেন প্রধানমন্ত্রী।
যৌথ বিবৃতিতে, উভয় পক্ষ অভিন্ন মত প্রকাশ করেছে যে, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত মানুষ, যারা বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে তাদের সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় হল দ্রুত প্রত্যাবাসন।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘দুই দেশের নেতারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে সম্মত হয়েছে। দুই দেশ দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, দুই দেশের উন্নয়ন কৌশলগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সমন্বয় গড়ে তুলতে, বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতাকে এগিয়ে নিতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে একটি ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বে উন্নীত করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে।’ বাংলাদেশ ও চীন তাদের ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বের প্রশংসা করেছে এবং সম্মত হয়েছে যে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভবিষ্যত উন্নয়নের জন্য একসাথে পরিকল্পনা করতে এবং চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে আরেকটি নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য দুই দেশ ২০২৫ সালে চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপনের সুযোগ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্ব প্রতিষ্ঠার বিষয়ে চীন এবং বাংলাদেশের মধ্যে যৌথ বিবৃতি নিচে দেওয়া হল:
১. চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের আমন্ত্রণে,গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৮ থেকে ১০ জুলাই, ২০২৪ পর্যন্ত চীনে সরকারি সফর করেন।
সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বৈঠক হয়। শেখ হাসিনার সঙ্গে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং বৈঠক করেছেন এবং চাইনিজ পিপলস পলিটিক্যাল কনসালটেটিভ কনফারেন্সের জাতীয় কমিটির চেয়্যারম্যান ওয়াং হুনিংও তাঁর সাথে দেখা করেছেন। একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশে, উভয় পক্ষ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক এবং পারস্পরিক স্বার্থে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক ইস্যুতে গভীরভাবে মতবিনিময় করেছেন এবং ব্যাপক ঐক্যমতে পৌঁছেছেন।
২. গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের প্রতিষ্ঠার ৭৫তম বার্ষিকীতে বাংলাদেশের পক্ষ চীনা পক্ষকে অভিনন্দন জানিয়েছে এবং চীনের ঐতিহাসিক অর্জন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে নতুন যুগের প্রবর্তনের প্রশংসা করেছে।
সর্বক্ষেত্রে নিজেকে একটি মহান আধুনিক সমাজতান্ত্রিক দেশ হিসেবে গড়ে তোলার এবং চীনা জাতির মহান পুনর্জাগরণকে সর্বক্ষেত্রে আধুনিকীকরণের পথে অগ্রসর করার জন্য বাংলাদেশ চীনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছে এবং চীনের জাতীয় পুনরুজ্জীবনের চীনা স্বপ্নকে যথাসময়ে বাস্তবায়নের প্রতি আন্তরিক সমর্থন প্রকাশ করেছে।
চীনা পক্ষ বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশকে অভিনন্দন জানিয়েছে এবং সাধারণ নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে অভিনন্দন জানিয়েছে।
চীনের পক্ষ অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে বাংলাদেশের অর্জনকে সাধুবাদ জানায় এবং নির্ধারিত সময়সীমা অনুযায়ী ২০২৬ সালে জাতিসংঘের স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে বাংলাদেশের উত্তরণের জন্য এবং ‘স্মার্ট বাংলাদেশের রূপকল্প ২০৪১ বাস্তবায়নের দিকে বাংলাদেশের অবিচল অগ্রগতি’ অব্যাহত রাখতে সমর্থন প্রকাশ করেছে।’
৩. দুই পক্ষ ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠিত তাদের সহযোগিতার কৌশলগত অংশীদারিত্বের প্রশংসা করেছে এবং সম্মত হয়েছে যে চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক একটি নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে।
দুই দেশের নেতৃবৃন্দ শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের পাঁচটি নীতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে সম্মত হয়েছে। দুই দেশ দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বকে এগিয়ে নিয়ে যেতে, দুই দেশের উন্নয়ন কৌশলগুলোর মধ্যে বৃহত্তর সমন্বয় গড়ে তুলতে, বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতাকে এগিয়ে নিতে এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে একটি ব্যাপক কৌশলগত সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বে উন্নীত করার ব্যাপারে সম্মত হয়েছে।
দুই পক্ষ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভবিষ্যত উন্নয়নের জন্য একসাথে পরিকল্পনা করতে এবং চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ককে অন্য নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার জন্য ২০২৫ সালে চীন-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ তম বার্ষিকী উদযাপনের সুযোগ নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৪. দুই পক্ষ সম্মত হয়েছে যে-চীন ও বাংলাদেশ প্রাচীনকাল থেকেই সুপ্রতিবেশী ও ভাল বন্ধু। দেশ দুটি এই বন্ধুত্বপূর্ণ আদান-প্রদানের সহস্রাব্দ পুরনো ইতিহাস ভাগভাগি করছে।
কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে বিগত ৪৯ বছরে, উভয় দেশের নেতাদের প্রজন্মের দ্বারা তৈরি ঐতিহ্যবাহী চীন-বাংলাদেশ বন্ধুত্ব শক্তিশালী থেকে শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। দুই দেশ সব সময় একে অপরকে সম্মান করেছে, একে অপরের সাথে একই রকম আচরণ করেছে এবং পরস্পরের সুবিধার প্রতি লক্ষ্য রেখেছে।
পারস্পারিক বিশ্বাসকে গভীরতর করার সাথে সাথে, দুই দেশ তাদের বাস্তব সহযোগিতায় ফলপ্রসূ ফলাফল অর্জন করেছে এবং আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতা বজায় রেখেছে, এইভাবে দেশদুটির মধ্যে সম্পর্কের ক্ষেত্রে বন্ধুত্ব ও পারস্পরিকভাবে উপকারী সহযোগিতার একটি চমৎকার উদাহরণ স্থাপন করেছে।
৫. উভয় পক্ষ একে অপরের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা ও আঞ্চলিক অখ-তার প্রতি পারস্পারিক শ্রদ্ধা এবং একে অপরের মূল স্বার্থ ও প্রধান উদ্বেগের বিষয়গুলোতে পারস্পরিক বোঝাপড়া ও সমর্থনের প্রতি তাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
চীনা পক্ষ দৃঢ়ভাবে বাংলাদেশকে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে, ভিশন ২০৪১-এর অধীনে পরিকল্পিত উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন, এর অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার ও স্বাধীনভাবে তার জাতীয় অবস্থার সাথে উপযোগী একটি উন্নয়ন পথ বেছে নেওয়ার ক্ষেত্রে পরস্পরকে দৃঢ়ভাবে সমর্থন করে। উভয় পক্ষ এ ব্যাপারে জোর দেয় যে- জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের রেজ্যুলিউশন ২৭৫৮ এর কর্তৃত্ব প্রশ্নাতীত।
বাংলাদেশ এক-চীন নীতি ও তার অবস্থানের প্রতি দৃঢ় প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছে যে- গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের সরকার সমগ্র চীনের প্রতিনিধিত্ব করে এবং তাইওয়ান চীনের অংশ। বাংলাদেশ চীনের মূল স্বার্থ ও জাতীয় সার্বভৌমত্ব ও আঞ্চলিক অখ-তা রক্ষা করতে দেশটির প্রচেষ্টা সম্পর্কিত বিষয়গুলোতে চীনকে সমর্থন করে।
৬. উভয় পক্ষ উচ্চ-স্তরের মিথস্ক্রিয়ার গতি বজায় রাখতে ও কৌশলগত যোগাযোগ বাড়াতে এবং বহুপাক্ষিক অনুষ্ঠানে সফর, চিঠি বিনিময় ও বৈঠকের মাধ্যমে কৌশলগত পারস্পরিক বিশ্বাসকে আরও সুদৃঢ় করতে সম্মত হয়েছে। উভয় পক্ষই সরকারী ও জনগণের পর্যায়ে ঘনিষ্ঠ আদান-প্রদান ও সহযোগিতার প্রচারে সম্মত হয়েছে।
উভয় পক্ষই পারস্পরিক স্বার্থের ইস্যুতে মতামত বিনিময়ের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিশেষ করে শাসক দলগুলোর মধ্যে মিথস্ক্রিয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
৭. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে চীনের সমর্থনের জন্য বাংলাদেশের পক্ষ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে ও ধন্যবাদ জানিয়েছে এবং বাংলাদেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ (বিআরআই) চীন যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে-তার প্রশংসা করেছে।
চীনের পক্ষ থেকে বিআরআই-তে যোগদান ও অংশ নেওয়ার জন্য দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের প্রশংসা করা হয়েছে।
উভয় পক্ষ উন্নয়ন পরিকল্পনা ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন নীতিতে অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি বাড়ানোর জন্য সম্মত হয়েছে এবং একসঙ্গে পরিকল্পনা, একসঙ্গে নির্মাণ ও একসঙ্গে লাভবান হওয়ার নীতির অধীনে উচ্চ-মানের বেল্ট অ্যান্ড রোড সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে সম্মত হয়েছে। উভয় পক্ষ বিদ্যমান সহযোগিতা প্রকল্পগুলোকে ত্বরান্বিত করবে, সহযোগিতার ক্ষেত্রগুলোকে প্রসারিত করবে এবং দুই দেশের মধ্যে ব্যবহারিক সহযোগিতায় আরও ফলপ্রসূ ফলাফলের দিকে কাজ করবে।
চীনা পক্ষ এই অঞ্চলের সুষম ও টেকসই উন্নয়ন অর্জনে সহায়তা করার জন্য বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের কাঠামোর অধীনে বাংলাদেশের সাউদার্ন ইন্টিগরেটেড ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশের পরিকল্পনাকে সমর্থন করেছে।
৮.উভয় পক্ষ কর্ণফুলী নদীর তলদেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল, টেলিকমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক প্রকল্পের আধুনিকীকরণ, ডবল পাইপলাইন প্রকল্পের সাথে বাংলাদেশ সরকারের ফেজ–৩ (তথ্য-সরকার ৩) ও সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং (তথ্য-সরকার ৩) এর জন্য আইসিটি ইনফ্রা-নেটওয়ার্কের (এসএমপি) উন্নয়নকে স্বীকৃতি দিয়েছে এবং পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প, ডিপিডিসি এরিয়ার অধীনে পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্কের সম্প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, পিজিসিবি-র অধীনে পাওয়ার গ্রিড নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণ প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ও রাজশাহী সারফেস ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট প্রকল্প মতো বড় দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা প্রকল্পগুলোর অগ্রগতিতে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে।
দুই পক্ষই বাংলাদেশে ছোট আকারের পৌরসভার (পৌরসভা) জন্য টেলিটকের ৪-জি মোবাইল ব্রডব্যান্ড নেটওয়ার্কের ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত সম্প্রসারণ, নতুন জাহাজ সংগ্রহ, পানি সরবরাহ, স্যানিটেশন, নিষ্কাশন, কঠিন বর্জ্য ও ফায়েকেল স্লাজ ব্যবস্থাপনার মতো প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিতে ও ঢাকা শহরের দশেরকান্দি এসটিপি ক্যাচমেন্টের অধীনে সুয়ারেজ কালেকশন সিস্টেম করতে সম্মত হয়েছে।
চীন বাংলাদেশে সাবওয়ে, মেট্রোরেল ও সড়ক, তেল ও গ্যাস অনুসন্ধান, হাসপাতাল ও পানিসম্পদ এবং পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে সক্রিয় অংশ নিতে চীনা উদ্যোগগুলোকে উৎসাহিত করবে।
চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট, ৬ নম্বর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু সংস্কার, ৯ নম্বর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু এবং বাংলাদেশে জাতীয় জরুরি অপারেশন সেন্টারের মতো প্রকল্পগুলো এগিয়ে নিতে উভয় পক্ষ সম্মত হয়েছে।
চীনা পক্ষ তার সামর্থ্য অনুযায়ী বাংলাদেশকে সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখার জন্য প্রস্তুত রয়েছে এবং বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নে সহায়তার জন্য হাসপাতাল ও সেতু নির্মাণ এবং কনভেনশন সেন্টার সংস্কারের সম্ভাবনাকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেছে।
চীনা পক্ষ “চায়না এইড”এর কাঠামোর অধীনে বাংলাদেশের মানবসম্পদ উন্নয়নে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির জন্য সহায়তা প্রদান অব্যাহত রাখবে।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

  • Visits Today: 11361
  • Total Visits: 1327927
  • Total Visitors: 4
  • Total Countries: 1668

আজকের বাংলা তারিখ

  • আজ বুধবার, ২৭শে নভেম্বর, ২০২৪ ইং
  • ১৩ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ (হেমন্তকাল)
  • ২৪শে জমাদিউল-আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরী
  • এখন সময়, সকাল ১১:১৪

Archives

MonTueWedThuFriSatSun
    123
252627282930 
       
15161718192021
293031    
       
  12345
2728     
       
     12
3456789
10111213141516
17181920212223
31      
  12345
6789101112
13141516171819
20212223242526
27282930   
       

https://youtu.be/dhqhRb9y018